• হামিদ অাহসান
    • সোমবার, ২৬ অক্টোবর ২০১৫, ০৭:৩২ অপরাহ্ন
    • বিষয়ঃ গল্প
    • দেখেছেঃ 1770 বার
    • মন্তব্যঃ 1 টি
    • পছন্দ করছেনঃ 1 জন

বৃন্তচ্যুত


 

আষাঢ় মাস। রাত দশটার মতো বাজে। গুঁড়ি গুঁড়ি জলের ছিঁটার মত হালকা বৃষ্টিতে আপন মনে হাঁটছে রাজিব। এমন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে হাাঁটা রাজিবের খুবই প্রিয় একটি কাজ। এসময় নাকি জীবন ও জগত সম্পর্কে অনেক ভাল ভাল চিন্তা ও দর্শন তার মাথায় আসে। জীবনের নানা জটিল বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে তাকে নাকি সাহায্য করে এসব চিন্তা। তাই হাতে সময় থাকলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির দিনগুলোতে হাঁটতে বের হয়ে যায় রাজিব।  আজ বারডেমে গিয়েছিল সেখানে ভর্তি থাকা এক আত্মীয়কে দেখতে। বের হয়ে এমন বৃষ্টি দেখে রিকশা না নিয়ে হাঁটতে শুরু করল। উদ্দেশ্য নীলক্ষেত। নীলক্ষেতের তেহারী খেয়ে তারপর মেসে যাবে।

রাজিব হাঁটছে আপন মনে। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে তো হচ্ছেই। এমন বৃষ্টি যাতে দুয়েক ঘন্টা ভিজলেও কাপড় একেবাওে ভিজে যায় না। মাথাটা কেবল ভিজে জবজব হয়ে যায়। হাঁটতে হাঁটতে শাহবাগ পাড় হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র হয়ে নীলক্ষেতের দিকে হাঁটছে রাজিব। রোকেয়া হল পাড় হয়ে ভাষাতত্ত্ব ইনিস্টিটিউট-এর ফুটপাত ধরে হাঁটতে গিয়ে তার কেমন যেন একটু ভয় ভয় করছে। সময়টা  রমজান মাসের একেবারে শেষ দিকে। দুই দিন পর ঈদ। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে গেছে। তার উপর এমন বৃষ্টির দিন। এদিকটায় কোনো মানুষজন নেই; এই মুহূর্তে এদিকটায় কোনো রিকশা বা গাড়িও নেই। মাথার উপরে বড় বড় গাছ। এমন একটা পরিবেশে একাকী হাঁটতে কেমন গা ছম ছম করছে বাজিবের!

একটু এগিয়ে শিখসংগত গুরু দুয়ারা নানক শাহি। শিখদের উপাসনালয়। তারপর সামনে দেখো যাচ্ছে কলাভবনের সামনের ফুটপাত। এখানটায় কিছু গাছে ঢালপালা বিস্তার করে ঝোপের মতো হয়ে ফুটপাতের পথচারীদের মাথা ছুঁয়ে দেয়। আচমকা একটু সামনে এমনই একটা ঝোপের নিচে একটা মানুষের মত অবয়ব দেখতে পেল রাজিব। রাস্তার লইটগুলো জ্বলছে না। কেন জ্বলছে না সেই কারণ জানার উপায় নেই। লোডশেডিং নাকি লাইটগুলোই সব নষ্ট কে জানে। একটু দূরেই দেখা যাচ্ছে মূর্তিটা। সাদা একটা অবয়ব এর উপর কাল একটা মুন্ডুর মতো দেখা যাচ্ছে।  

ভয়ে রাজীবের গা ছমছম করলেও রাজীব এগোতে থাকে সেই অবয়বটির দিকেই। রাজীব ভয় পেলেও মনে মনে নিজেকে নিজেই প্রবোধ দেয়, আরে ওটা হবে কোনো একটা টোকাই ছেলে মেয়ে। তাছাড়া আর কী হবে! তারপর এগোতে এগোতে অবয়বটার ঠিক পাশটা অতিক্রম করার সময় রাজীব একবার ঘাড় বাঁকা করে সরাসরি তাকায় অবয়বটার দিকে। হাসল যেন ওটা।  একটা উষ্ণ অনুভূতি রাজীবের শিড়দাঁড়া বেয়ে মস্তিস্কে চলে যেতে যেতে আচমকাই বাস্তব বুদ্ধি ফিরে আসে যেন রাজিবের। অবয়বটা আসলেই একটা টোকাই কিশোরীর। হেসে হেসে আর নাচের ভঙ্গি করে রাজীবের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছে।

মেয়েটিকে দেখে রাজিবের ধারণা হল, হতভাগি বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে তার মতো কোনো পুরুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। নিশ্চিত হওয়ার জন্য প্রশ্নটা করেই ফেলল,

যাবি?

মাথা নেড়ে মেয়েটি সম্মতি জানাল।

মেয়েটার জন্য বাজিবের ভেতরে মমতা জাগে। ভাল করে দেখল সে মেয়েটাকে। বুকপিঠ সব শুকিয়ে কাঠ হয়ে আছে। আবারও প্রশ্ন করে,

‘তোর শরীরে তো কিছু নাই। পুরা কাঠবডি!’

‘আমাগো এই রহম কাঠবডি দেইখাও তো আপনেরা বেডারা খালি খাবলাখাবলি করেন।! খালি পয়সা চাইলেই শরীরে মাংস খোঁজেন!’

‘তোর কি অনেক ক্ষুধা পাইছে?’

‘হ, ক্ষিদা পাইছে দেইখাই তো কাঠবডি শরীলডারে যন্ত্রণা দিয়া পেডের ক্ষিদার যন্ত্রণা মিটাইতে চাই! নাইলে বাঁচুম কেমনে? আর আমারা না বাঁচলে আপনাগো বিষ মিটাইবেন কই? আপনাগো বিষ মিটানের লাইগাই আমরা বাইচা থাকুম। এক বস্তা টুকাইন্না মাল দিলাম মহাজনরে। হেয় কয় আইজকা টেকা নাই। কাইলকা নিস। টেকা দেয় না, আবার দোকানের ভেতরে যাইতে ডাকে!’

মেযেটার কষ্ট রাজিবকে ছুঁয়ে যায়। মানিব্যাগ বের করে একশ টাকার একটা নোট মেয়েটির হাতে দিল রাজীব। বলল,

‘যা, কিছু কিনে খা গিয়ে।’

মেয়েটি হাত বাড়িয়ে টাকাটা নিল। অন্ধকারেও বুঝা যাচ্ছে তার চোখে মুখে কৃতজ্ঞতার প্রকাশ, বুঝা যাচ্ছে তার চোখের করুণ দৃষ্টি।  রাজিবের নিজের চোখেও পানি। সে আর না দাঁড়িয়ে এগিয়ে গেল নীলক্ষেতের দিকে।

হাঁটতে হাঁটতে রাজীব নীলক্ষেতের একটা একটা তেহারীর দোকানে ঢুকেছে। খাওয়া প্রায় অর্ধেক শেষ হয়েছে এমন সময় ঐ তেহারীর দোকানের সামনেই বালিকাটিকে আবার দেখতে পেল রাজিব। তেহারী কিনছে।

বড়সড় একটা ডেগ থেকে একটা কাগজের বোর্ডের প্যাকেটে তেহারী ভরে মেয়েটির হাতে দিল তেহারী ওয়ালা। উৎসুক হল রাজিব। তাকিয়ে রইল মেয়েটির হাতের দিকে। এক শ’ টাকার নতুন একটা নোট তেহারী ওয়ালাকে দিল বালিকা। তারপর ভাংতি ফেরত নিয়ে হাঁটতে শুরু করল আপন গন্তব্যে।

কোথায় তার গন্তব্য আর কোথায়ইবা তার ঠিকানা জানে না রাজিব। তার জানার কথাও নয়। রাজিব তাকে একটা চকচকে একশ টাকার নোট দিয়েছিল। সে ঐ টাকা দিয়েই তেহারী কিনে ক্ষুধার কষ্ট নিবারণ করতে এসেছে। কেউ কেউ হয়ত বলতে চাইবে এভাবে টাকা দিয়ে সে ঐ মেয়েটিকে ভিক্ষাবৃত্তিতে উৎসাহিত করল। কিন্তু রাজীব মনে করে ঐ মুহূর্তে ক্ষুদার্ত মেয়েটির ক্ষুধা নিবারণই প্রথম কথা।  আগে তো এক জন ক্ষুধার্তের পেটে খাবার দিতে হবে। বাকী বিতর্ক পরেও করা যাবে। এক্ষেত্রে রাজিবের যুক্তি হল, একটা মানুষ প্রচন্ড পেটের ক্ষুধায় যখন কষ্ট পায় তখন সমাজের কি তার প্রতি কোনোই দাবদ্ধতা থাকবে না! সেই দায়িত্বের এক ফোটাও পালন না করে, একজন ক্ষুদার্ত মানুষকে নানা উপদেশ দেওয়া কি কি অমানবিক হবে না? সমাজ এবং রাষ্ট্র কোনো দায়িত্বও পালন করবে না আবার ভিক্ষাও দেবে না, তাহলে এদের কুকুরের মতো ধরে ধরে মেরে সিটি কর্পোরেশনের ট্রাকে করে ফেলে দিলেই পারে!

বাকি খাবার টুকু খেতে খেতে রাজিব মনে মনে মেয়েটির একটি পরিচয় কল্পনা করে। মেয়েটির বাবার পরিচয় নেই। মা চার পাঁচ বছর বয়সে একদিন তাকে ফুটপাতে ফেলে রেখে কোথায় চলে গেছে আর আসে নি। বাচ্চা মেয়েটার বাবা মা নেই। পরিবার নেই। সমাজ কিংবা রাষ্ট্রও এই মানব শিশুটির পরিচর্যার কোনো দায়িত্ব নেয়নি। কিভাবে মেয়েটি আস্তে আস্তে বড় হয়ে উঠছে সে নিজেও জানে না। তার এব্যাপারে কোনো স্মৃতিই নেই। রাজিব মনে মনে মেয়েটিকে একটি বৃন্তচ্যুত কলির সাথে তুলনা করে। যেই কলিটির জন্ম হয়েছিল আদর যতেœ পূর্ণাঙ্গ ফুল হিসেবে প্রস্ফুটিত হওয়ার জন্য সেই কলিটি ঝরে পড়ে গেল নর্দমায়। এখন কেউ আর তার দিকে ফিরেও তাকায় না।

রাজিব অনেক টোকাইয়ের সাথে কথা বলেছে। তাদের সাথে কথা বলে যা বুঝতে পেরেছে তাহল, কাজ করে খাওয়া কী, জীবনে উন্নতি কী, উচ্চাকাক্সক্ষা কী এসব বুঝে না ফুটপাতে বেড়ে উঠা বাচ্চাগুলো। এসব বুঝার জন্য মানব সন্তানকে যেসব পর্যায়ের ভেতর দিয়ে যেতে হয় সেসবের কিছুই পায় না তারা।

মেসে ফিরতে ফিরতে মোটামুটি কাকভেজা হয়ে যায় বাজিব। মেসে ফিরেও মেয়েটিকে মন থেকে মুছতে পারে না। রুমমেট একজন বড় ভাই আছেন চাকরীজীবি। তিনি সব শুনে বলেন,

‘তুমি ঠিকই বলছ সমাজ এবং রাষ্ট্র দায়িত্ব এড়াতে পারে না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে একটা জিনিস হয়। যাদের সামর্থ আছে তারা এমন বৃন্তচ্যুত মানব সন্তানদের দুয়েকজনকে বা কয়েকজনকে দত্তক নিয়ে নেয়। এটা একটা ভাল সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনি হিসেবে কাজ করে। এ দেশে কেবল নি:সন্তান দম্পত্তিরাই দত্তক নেয়, এ ধরণের শিশুদের সাহায্য করার কোনো মানসিকতা থেকে তারা কাজটা কওে না। এখানে ধনীরা সমাজের জন্য অতটুকুই করে যতটুকু করে সমাজের গরীবদের হেয় করে বিকৃত সুখ লাভ করা যায়। তারা প্রতিবেশি গরীবের দু:খটা বেশ উপভোগ করে। মানে আশপাশে দারিদ্র আছে বলেই তাদের সুখটা বেশ উপভোগ্য হয়। আমার মৃত্যুর পর আমার সম্পদ অন্যে খাবে এটা চিন্তা করলে আমাদের দেশের ধনীদের ঘুম হয় না।  তাই তারা দত্তক নেওয়ার মতো মহৎ কাজে এগিয়ে আসে না।’

মেসের বড় ভাইয়ের কথায় রাজিবের মনে পড়ে যায় এক মহিলার কথা।  যার ছেলের অনেক টাকা পয়সা, কিন্তু কোনো পুত্র সন্তান নেই। চার চারটি মেয়ে। তাই ঐ মহিলার আফসোস ‘আমার ছেলের এতো ধন খাবে কে?’ পরের সন্তান দত্তক নিবে আর সেই সন্তান তার সম্পদ ভোগ করবে এটা মানা এদের পক্ষে কীভাবে সম্ভব যখন নাকি সে নিজের মেয়ে সন্তান তার সম্পদ খাবে এটাই মানতে পারে না!

‘আমাদের দেশে তো ধনী লোকের অভাব নেই। তারা কেন দত্তক নেওয়ার কাজটি করে না?’ বাজিব প্রশ্ন করে।

‘শোনো, পাশের বাড়ির ছেলেমেয়েদের পরনে কাপড় নেই আর আমার সন্তানরা দামী পোষাক পরে। পাশের বাড়িতে খাবার নেই আর আমি খাবার ফেলে দেই এটা ভেবেই আমাদের ধনীরা বিমলানন্দ লাভ করে। বিকৃত সুখ উপভোগ করে। গরীব বাচ্চাকাচ্চা না থাকলে সেই সুখ তারা কোথায় পাবে?’

‘আচ্ছা, বিদেশে দেখা যায় ধনীরা তাদের সম্পদের একটা বিরাট অংশ এমনকি সম্পূর্ণটাও উইল করে যায় মানুষের জন্য। এটা একটা বিরাট সামাজিক রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে। আমাদের দেশে এমটা নেই কেন?’

‘লোভ, লোভের কারণে তারা এটা করতে পারে না। সম্পদের জন্য তাদের লোভ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এতটুকুও কমে না। দেখা যায় সত্তর আশি বছর বয়স। শরীরের অনেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ কৃত্রিমভাবে লাগানো এমন লোকেরও লোভ কমে না। বরং আগামী বিশ বছর কী করে মানুষকে ঠকানো যায় সেই পরিকল্পনা নিয়ে সিঙ্গাপুর যায় হাটের্র পাম্প মেশিন পাল্টাতে।’

‘একটা সময় ছিল আমাদের দেশেও ধনী লোকেরা ওয়াকফ করত?’

‘হ্যাঁ, এক সময় করত। সেসব ওয়াকফ সম্পত্তির অনেকগুলো এখনও মানুষের উপকারে আসছে। কিন্তু এখন আর কেউ সেরকম ওয়াকফ করে না। এখন সবাই আত্মকেন্দ্রিক। এখন সবাই সবকিছু নিজের জন্য করে। এর পেছনে কাজ করে মানুষের সেই যে বললাম, লোভ। চোখ বন্ধ হবার পর সেসব নিয়ে বারো ভুতে কাড়াকাড়ি করে। বারো ভুতের জন্য সমানে টাকা কামাচ্ছে, সম্পদের পাহার গড়ছে, বৈধ হোক কিংবা অবৈধ। তোমার সেই বৃন্তচ্যুত মানব শিশুদের কথা ভাবার সময় আছে কার?’


  • Loging for Like
  • মোট পছন্দ করেছেন 1 জন
  • মন্তব্য 1 টি
  • গল্প


  • অাট কুঠুরি নয় দরজা
  • ট্রাফিক পুলিশ এবং বউ বনাম গাড়ি
  • এভাবেই হয়
  • অনির্বচনীয় অনুভূতি ........ গল্প
  • গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ ১৪৫৩ বঙ্গাব্দ
  • খন্দকার অাবদুল মজিদ ও তাঁর রহস্যময় রাত

অাট কুঠুরি নয় দরজা

 

আষাঢ় মাস। রাত দশটার মতো বাজে। গুঁড়ি গুঁড়ি জলের ছিঁটার মত হালকা বৃষ্টিতে আপন মনে হাঁটছে রাজিব। এমন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে হাাঁটা রাজিবের খুবই প্রিয় একটি কাজ। এসময় নাকি জীব

ট্রাফিক পুলিশ এবং বউ বনাম গাড়ি

 

আষাঢ় মাস। রাত দশটার মতো বাজে। গুঁড়ি গুঁড়ি জলের ছিঁটার মত হালকা বৃষ্টিতে আপন মনে হাঁটছে রাজিব। এমন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে হাাঁটা রাজিবের খুবই প্রিয় একটি কাজ। এসময় নাকি জীব

এভাবেই হয়

 

আষাঢ় মাস। রাত দশটার মতো বাজে। গুঁড়ি গুঁড়ি জলের ছিঁটার মত হালকা বৃষ্টিতে আপন মনে হাঁটছে রাজিব। এমন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে হাাঁটা রাজিবের খুবই প্রিয় একটি কাজ। এসময় নাকি জীব

অনির্বচনীয় অনুভূতি ........ গল্প

 

আষাঢ় মাস। রাত দশটার মতো বাজে। গুঁড়ি গুঁড়ি জলের ছিঁটার মত হালকা বৃষ্টিতে আপন মনে হাঁটছে রাজিব। এমন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে হাাঁটা রাজিবের খুবই প্রিয় একটি কাজ। এসময় নাকি জীব

গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ ১৪৫৩ বঙ্গাব্দ

 

আষাঢ় মাস। রাত দশটার মতো বাজে। গুঁড়ি গুঁড়ি জলের ছিঁটার মত হালকা বৃষ্টিতে আপন মনে হাঁটছে রাজিব। এমন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে হাাঁটা রাজিবের খুবই প্রিয় একটি কাজ। এসময় নাকি জীব

খন্দকার অাবদুল মজিদ ও তাঁর রহস্যময় রাত

 

আষাঢ় মাস। রাত দশটার মতো বাজে। গুঁড়ি গুঁড়ি জলের ছিঁটার মত হালকা বৃষ্টিতে আপন মনে হাঁটছে রাজিব। এমন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে হাাঁটা রাজিবের খুবই প্রিয় একটি কাজ। এসময় নাকি জীব







  • Rabbani Chowdhury
    2015-10-30 11:55:43

    বার বার পড়ার মত একটি গল্প। শুভেচ্ছা জানবেন  হামিদ ভাই। 

চয়নিকা মননশীল সাহিত্যচর্চার একটি উন্মুক্ত ক্ষেত্র। এখানে প্রদত্ত প্রতিটি লেখার দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণ লেখকের নিজের।
Choyonika.com